কালোজিরা – ১/২
কাপ
রসুন কুচি
– ২
চা
চামচ
পেয়াজ কুচি
– ২
চা
চামচ
কাচা মরিচ/শুকনা মরিচ
– ৪/৫
টি
সয়াবিন তেল
– পরিমানমত
লবন – পরিমানমত
প্রনালীঃ
-প্রথমে কালোজিরা
ভালো
করে
ধুয়ে
নিয়ে
শিল
পাটায়
বেটে
নিন।
-ফ্রাই প্যানে
তেল
দিয়ে
তাতে
পেয়াজ
ও
রসুন
কুচি
দিয়ে
দিন।
ভালো
করে
নেড়ে
দিন।
পেয়াজ
নরম
হয়ে
এলে
কালোজিরা
বাটা
ও
লবন
দিন।
-অল্প পানি
দিয়ে
কিছুক্ষন
ঢেকে
রেখে
দিন।
পানি
শুকিয়ে
এলে
কাচামরিচ
দিয়ে
ভাজা
ভাজা
হওয়া
পর্যন্ত
রান্না
করুন।
-চাইলে নামানোর
আগে
মিহি
করে
কাটা
ধনে
পাতা
কুচি
দিতে
পারেন।
অনেকে অবশ্য
আগে
কালোজিরা
তাওয়ায়
টেলে
নিয়ে
পরে
পেয়াজ
রসুন
যোগে
বেটে
ভর্তা
করেন।
তবে
ঐটাতে
ঝাজ
একটু
বেশি
থাকে।
অনেকে
খেতে
চায়না।
এভাবে
ভালো
লাগবে
আশা
করি।
*অনেকে কালোজিরা
দেখে
নাক
সিটকালেও
কালোজিরার
কিন্তু
অনেক
গুন।
আপনারাই
দেখে
নিন।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাঃ কালোজিরা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করার মাধ্যমে যে কোন জীবানুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে দেহকে প্রস্তুত করে তোলে।
রক্তের শর্করা কমায়ঃ কালোজিরা ডায়াবেটিক রোগীদের রক্তের শর্করা কমিয়ে ডায়াবেটিক আয়ত্তে রাখতে সহায়তা করে।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনঃ কালোজিরা নিন্ম রক্তচাপকে বৃদ্ধি এবং উচ্চ রক্তচাপকে হ্রাসের মাধ্যমে শরীরে রক্তচাপ এর স্বাভাবিক মাত্রা সুনিশ্চিত করতে সহায়তা করে।
স্মরণ শক্তি উন্নয়নঃ কালোজিরা মস্তিস্কের রক্ত সঞ্চলন বৃদ্ধির মাধ্যমে স্মরণ শক্তি বাড়িয়ে তলতে সাহায্য করে।
হাঁপানীঃ কালোজিরা হাঁপানি বা শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা সমাধনে সহায়তা করে।
চুল পড়া বন্ধ করেঃ কালোজিরা চুলের গোড়ায় পুষ্টি পৌঁছে দিয়ে চুলপড়া বন্ধ করে এবং চুল বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
রিউমেটিক এবং পিঠে ব্যাথাঃ কালোজিরা রিউমেটিক এবং পিঠে ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
মায়ের দুধ বৃদ্ধিঃ কালোজিরা মায়েদের বুকের দুধের প্রবাহ এবং স্থায়ীত্ব বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
শিশুর দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধিঃ কালোজিরা শিশুর দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধিতে ত্বরান্বিত করতে সহায়তা করে।
দেহের সাধারণ উন্নতিঃ নিয়মিত কালোজিরাসেবনে শরীরের প্রতিটি অঙ্গ প্রত্যঙ্গকে সতেজ করে ও সার্বিকভাবে স্বস্থ্যের উন্নতি সাধন করে।
এছাড়া অরুচি,পেটে ব্যথা,ডায়রিয়া,আমাশয়,জন্ডিস,জ্বর,শরীর ব্যথা,গলা ও দাতে ব্যথা,পুরাতন মাথা ব্যথা,মাইগ্রেন,চুলপড়া,খোসপঁচড়া,শ্বেতি,দাদ,একজিমা,সর্দি,কাশি,হাঁপানিতেও কালোজিরা অব্যর্থ ঔষধ হিসেবে কাজ করে।
এটি মূত্র বর্ধক ও উচ্চরক্তচাপ হ্রাসকারক,গ্যসট্রিক আলসার প্রতিরোধক,ভাইরাস প্রতিরোধক,টিউমার এবং ক্যান্সার প্রতিরোধক,ব্যকটেরিয়া এবং কৃমিনাষক,রক্তের স্বাবাবিকতা রক্ষাকারক,যকৃতের বিষক্রিয়া নাষক,এলার্জি প্রতিরোধক,বাতব্যথা নাশক।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন